নিজস্ব সংবাদদাতা: এএনএম নিউজের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে, হকারদের উচ্ছেদের বিষয় সম্পর্কে, বিজেপি নেত্রী তমসা চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, "বাংলার বুকে বেকারত্ব একটা ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এটা অস্বীকার করার কোনও অবকাশ নেই। শিক্ষিত বেকার ছেলেমেয়েরা চাকরি চাইলে মুখ্যমন্ত্রী তাদেরকে চপ ভাজতে বলছেন, মুড়ি মাখতে বলছেন।
/anm-bengali/media/media_files/tamasha33.jpg)
আবার কখনও কাশফুল দিয়ে বালিশ বানানোর কথা বলছেন। এবার প্রশ্ন হল তারা চপটা বেচবে কোথায়? পশ্চিমবঙ্গের বাংলাদেশের সঙ্গে যে আন্তর্জাতিক বর্ডার আছে, তার অধিকাংশ জায়গায় কাঁটাতারের বেড়া নেই। প্রায় ৭৪টি জায়গায় বিএসএফ-এর ফেন্সিং-এর জন্য জায়গা চাওয়া হলে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জমি দিতে অস্বীকার করেন।
/anm-bengali/media/media_files/tamasha22.jpg)
ফলে সেইসব জায়গা থেকে তার ভোট ব্যাঙ্ক, তার দুধেল গাইরা বাংলায় ঢুকে, বাংলার জমি দখল করছে। তারা বাংলার জনবিন্যাস পরিবর্তন করছে। এতকিছুর পরেও আমরা দেখেছি গত লোকসভা নির্বাচনে শহুরে ভোটাররা তৃণমূলের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এটা তারই প্রতিফলন। মাননীয়া চাইছেন সাধারণ বাঙালিকে ভাতে মারতে। উল্টো দিকে তার দুধেল গাইদের, রোহিঙ্গাদের জন্য করে খাওয়ার ব্যবস্থা করতে চাইছেন তিনি। শহরের সুন্দরায়নের আমরা বিরোধী নই, কিন্তু তা যেন সঠিক পদ্ধতি মেনে হয়। একটা এসওপি তৈরি করে, সকলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে এইসব করা উচিত। হকার বন্ধুদের যথাযথ পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না করেই, এভাবে হকার উচ্ছেদ অমানবিক।"
/anm-bengali/media/post_attachments/a3d8651119960c205d1f392decde959547d95e7d32903346b1ccfe583c3f8274.webp)