নিজস্ব সংবাদদাতা: এএনএম নিউজের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুর্গাপুজো উপলক্ষে ক্লাবগুলিকে ৮৫ হাজার টাকা অনুদান দেবার বিষয় সম্পর্কে, বিজেপি নেত্রী কেয়া ঘোষ বলেছেন, "আমাদের রাজ্যে ২০১১ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতার আসার আগেও মেলা, খেলা ও বিভিন্ন দুর্গাপুজো হতো। রাজ্যবাসীর করের টাকা দিয়ে বিভিন্ন ক্লাবগুলোকে অনুদান দিয়ে, ক্লাবগুলোর কাছ থেকে দায়বদ্ধতা কিনে নিচ্ছেন।
/anm-bengali/media/media_files/keya6.jpg)
আমরা আগেও দেখেছি রাজ্যের বিভিন্ন ক্লাবগুলোকে অনুদান দিয়ে তারপরেই আড়িয়াদহ ক্লাবের মত ঘটনাটা ঘটে। সেখানে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী এই বছর ৮৫ হাজার এবং সামনের বছর কথা দিয়েছেন তিনি এই অনুদানের পরিমাণ ১ লক্ষ করে দেবেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কোথা থেকে আসছে টাকা? রাজ্যের এমন ঋণগ্রস্ত অবস্থা, তারপর অনুদানের টাকা দেওয়া, কার করের টাকা এইগুলো? উনি ডিএ দিতে পারছেন না, উনি রাজ্যের মানুষকে নানান রকম সামাজিক প্রকল্প থেকে বঞ্চিত রাখছেন, শুধুমাত্র লক্ষ্মীর ভান্ডার, কন্যাশ্রীর টাকা, দুর্গাপুজোর অনুদান দিয়ে উনি ভাবছেন মানুষের ভোট কিনবেন উনি? এটা প্রথম কথা। আর দ্বিতীয়ত, এটা খানিকটা ব্যালেন্সিং।
/anm-bengali/media/media_files/keya8.jpg)
কারণ, তিনি শুধুমাত্র সংখ্যালঘু মন্ত্রককে ৫৫০০ কোটি টাকা দিয়েছেন। সেই বিষয়টা উনি ব্যালেন্স করে দিলেন। ঝুলি থেকে বেড়াল বেরিয়ে গেলো তো? সেটাকেও খানিকটা শাক দিয়ে মাছ ঢাকলেন। উনি বোঝাতে চাইলেন উনি এদিকেও আছেন, ওদিকেও আছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মিথ্যাচারিতা মানুষ বুঝতে পেরেছে। মানুষ এখন তার লোক দেখানো কাজের জবাব দেবে।"
/anm-bengali/media/post_attachments/2303853cc4f4868bbef7a1bb8c655f6156542c2a5246a48822009456b507ecd0.webp)