নিজস্ব সংবাদদাতা: এএনএম নিউজের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে, রাজ্যপালের শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবির বিষয় সম্পর্কে, বিজেপির মুখপাত্র অঙ্কন দত্ত বলেছেন, "২০১১ সালে যখন তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতায় এসেছিল তখন রাজ্যের অর্থনীতি ১৩ নম্বরে ছিল। আজ বর্তমানে, তৃণমূল কংগ্রেসের ১৩ বছর রাজত্বের পর, আমরা ২২ তম স্থানে পৌঁছে গেছি। পশ্চিমবঙ্গের বুকে কোনও কলকারখানা তৈরি হয়নি। পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৫০ লক্ষ যুবক-যুবতীকে কাজের সন্ধানে বাইরের রাজ্যে যেতে হচ্ছে। এমতাবস্থায় পশ্চিমবঙ্গের অর্থনীতি চাঙ্গা থাকবে এটা কি কেউ মনে করে? কোনও তৃণমূলের কর্মী-সমর্থক মনে করে? আমাদের রাজ্যের উপর দেনা ছ'লক্ষ কোটি টাকার উপর পেরিয়ে গেছে। সুতরাং অর্থনীতির একটা অবনমন ঘটেছে সেটা তো খুব পরিষ্কার কথা।
/anm-bengali/media/media_files/ankand1.jpg)
মহামহিম রাজ্যপাল যে কথাটা বলেছেন শ্বেতপত্র, সেটা অবিলম্বে প্রকাশ করা উচিত। দীর্ঘদিন ধরেই বিজেপি রাজনৈতিক দল এবং পরিষদীয় দল হিসেবে রাজ্য বিধানসভায় এই দাবিটি করে আসছে। কেন্দ্রের পাঠানো টাকা এবং বিভিন্ন অর্থ কমিশনের পাঠানো টাকা, বৈদেশিক বাজার এবং ব্যাংক থেকে যে পরিমাণ টাকা পশ্চিমবঙ্গে সরকার পেয়েছে, সেটা কতটা মানুষের কাজে ব্যবহার করা হয়েছে এবং কতটা দলীয় কাজে ও খেলা-মেলা-মহোৎসবে খরচ করা হয়েছে, কত টাকা ক্লাবের অনুদানে দেওয়া হয়েছে, কত টাকা নেতাদের পকেটে গেছে, শ্বেতপত্র প্রকাশ করলে তা বেরিয়ে আসবে।
/anm-bengali/media/media_files/ankandutta1.jpg)
তৃণমূল সরকারের অতটা সৎ সাহস নেই তারা শ্বেতপত্র প্রকাশ করবে না। তারা নানা অছিলায় বিষয়টাকে নিয়ে রাজনীতি করবে।"
/anm-bengali/media/post_attachments/ac8528a75e330e5c85b8359227a6b95900b3a33657a038bc345238dc093c302d.webp)