নিজস্ব সংবাদদাতা: এএনএম নিউজের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের '১০ লক্ষ চাকরি'-র বক্তব্য সম্পর্কে বিশিষ্ট আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেছেন, "সদাই তিনি অসত্য কথা বলতে অভ্যস্ত তাই তিনি বলেছেন। তার কাছে যদি চাকরি রেডি থাকে তবে তিনি চাকরির দরখাস্ত দিয়ে প্রার্থী আহ্বান করুন।
/anm-bengali/media/media_files/bikasranjan2.jpg)
সৎভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া চললে কোনও আদালত তাতে বাধা দেয় না। আমরা আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা দিয়ে দেখেছি উনি চাকরি বিক্রি করতে চান। সেজন্য মানুষকে আদালতে যেতে হয় এবং আদালত তাতে ইন্টারফেয়ার করেন। উনি ১০ লক্ষ চাকরির কথা কেন বলছেন আগে যেসব অস্থায়ী কর্মচারীরা আছে তাদের আগে ব্যবস্থা করুন।
/anm-bengali/media/post_attachments/f8e6f3dcc376b997dc42f15ee91c41b9a260e372aba927a8a1261ae85e2fd7ce.jpg)
যারা কাজ করছে তাদের ব্যবস্থা না করে যুবকদের প্রলুব্ধ করছেন উনি মিথ্যে কথা বলে। সততার সঙ্গে কাজ করলে ওনার কাজটা শুরুই হবে অস্থায়ী কর্মচারীদের স্থায়ীকরণ, কন্ট্রাকচুয়াল লেবারদের স্থায়ীকরণ তারপর তো নতুন নিয়োগ।"
/anm-bengali/media/post_attachments/c302adf6fdd9963ea868302e9e1aefa4a7ce5c6b13853b7139b2cddebd9a7f03.webp)
যুবকদের প্রলুব্ধ করে মিথ্যে কথা বলছেন মুখ্যমন্ত্রী!
এএনএম নিউজের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের '১০ লক্ষ চাকরি'-র বক্তব্য সম্পর্কে মন্তব্য করলেন বিশিষ্ট আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য।
নিজস্ব সংবাদদাতা: এএনএম নিউজের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের '১০ লক্ষ চাকরি'-র বক্তব্য সম্পর্কে বিশিষ্ট আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেছেন, "সদাই তিনি অসত্য কথা বলতে অভ্যস্ত তাই তিনি বলেছেন। তার কাছে যদি চাকরি রেডি থাকে তবে তিনি চাকরির দরখাস্ত দিয়ে প্রার্থী আহ্বান করুন।
সৎভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া চললে কোনও আদালত তাতে বাধা দেয় না। আমরা আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা দিয়ে দেখেছি উনি চাকরি বিক্রি করতে চান। সেজন্য মানুষকে আদালতে যেতে হয় এবং আদালত তাতে ইন্টারফেয়ার করেন। উনি ১০ লক্ষ চাকরির কথা কেন বলছেন আগে যেসব অস্থায়ী কর্মচারীরা আছে তাদের আগে ব্যবস্থা করুন।
যারা কাজ করছে তাদের ব্যবস্থা না করে যুবকদের প্রলুব্ধ করছেন উনি মিথ্যে কথা বলে। সততার সঙ্গে কাজ করলে ওনার কাজটা শুরুই হবে অস্থায়ী কর্মচারীদের স্থায়ীকরণ, কন্ট্রাকচুয়াল লেবারদের স্থায়ীকরণ তারপর তো নতুন নিয়োগ।"