নিজস্ব সংবাদদাতা: সন্দেশখালি যেতে পারলেন না অধীর চৌধুরী। পুলিশের হাতে বাধা পেলেন তিনিও। এর পরই রাজ্য সরকারের উদ্দেশ্যে, মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে ক্ষোভ উগড়ে দিলেন পশ্চিমবঙ্গ কংগ্রেসের সভাপতি ও সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
এদিন তিনি বলেন, “কেন সন্দেশখালির ঘটনা ঘটল? এর জন্য পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জবাব দিতে হবে। শাহজাহান ও তার সমর্থকরা সব টিএমসির পণ্য। কেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি সন্দেশখালি নিয়ে নীরব? আমরা জানতে চাই। সন্দেশখালির আসল ঘটনা কী? আসলে এখানে কী ঘটেছিল? কেন লোকেদের এখানে প্রবেশে বাধা দেওয়া হচ্ছে? সন্দেশখালি বসিরহাটের মহকুমা এবং পশ্চিমবঙ্গের অংশ, তাহলে আমাদের এখানে ঢুকতে বাধা দেওয়া হল কেন? এরকমই একাধিক প্রশ্ন রয়েছে আমাদের। মুখ্যমন্ত্রী কেন একটারও উত্তর দিচ্ছেন না। এই ঘটনাকে হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক ঘটনা হিসাবে আঁকতে চেষ্টা করবেন না। আমরা এটা বলছি কারণ এটি একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক সত্য যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কৌশলে প্রচার করার চেষ্টা করছেন এবং বিধানসভায় তার বক্তৃতায় এটি খুব স্পষ্ট। তিনি এটিকে ধর্মীয় রঙ দিতে চাইছেন। কিন্তু আমরা তা হতে দেব না”।