নিজস্ব প্রতিবেদন : পুজোর আগে প্রবল দুর্যোগের আশঙ্কা। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের পক্ষ থেকে কমলা বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া দপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভারী বৃষ্টির ফলে প্লাবনের আশঙ্কা বাড়ছে পশ্চিমবঙ্গের একাধিক জেলায়। বর্তমানে একটি নিম্নচাপ ও সক্রিয় ঘূর্ণবত তৈরি হয়েছে, যার প্রভাবে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের নদীগুলোর জলস্তর ক্রমশ বেড়ে চলেছে।
/anm-bengali/media/media_files/euxjQpTqiip0Lqin7KJX.webp)
বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ শক্তি হারালেও একটি সক্রিয় ঘূর্ণবাত তৈরি হয়েছে। যার জেরে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। পুরুলিয়া, বীরভূম, পশ্চিম বর্ধমান ও মুর্শিদাবাদ সহ অন্যান্য অঞ্চলে বৃষ্টির প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তরবঙ্গেও চরম বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, বিশেষ করে দার্জিলিং ও কালিংপঙে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এই অঞ্চলে ধ্বস নামার আশঙ্কাও রয়েছে। আবহাওয়া দপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, শুক্রবারও একই ধরনের বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। তাই জনসাধারণকে সতর্ক থাকতে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
/anm-bengali/media/media_files/Vr8BcYBhLFpJUvNwzq1V.jpg)
উল্লেখ্য, ডিভিসি জল ছাড়ার কারণে ইতিমধ্যে প্লাবিত পশ্চিমবঙ্গের একাধিক জেলা। এখনো পর্যন্ত জল নামেনি সেই বন্যায় প্লাবিত এলাকাগুলি থেকে। তার মধ্যে আবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ আরো প্রবল বন্যার আশঙ্কা স্পষ্ট করছে।