নিজস্ব সংবাদদাতা : শেষ পর্যন্ত মিললো না সেনার অনুমতি। শহিদ মিনারে ক্ষেতমজুর সমিতির অবস্থান কার্যত ভেস্তে গেল বলেই মনে করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে পরবর্তী পদক্ষেপ কি হবে, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। সেনার তরফে অনুমতি না দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে আদালতকে।
প্রসঙ্গত, ১৬ মাসের বকেয়া বেতন ও স্থায়ীকরণের দাবিতে ক্ষেত মজুর সমিতি সহ বেশ কিছু সংগঠন শহরের বুকে ঝাঁঝালো আন্দোলন করতে চাইলেও গ্রিন সিগন্যাল দেখায়নি পুলিশ। ফলে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ক্ষেতমজুররা। কর্পোরেশনের পাশে অবস্থান বিক্ষোভ করতে চাইলেও অনুমতি মেলেনি আদালতের তরফে। এরপর শহিদ মিনার প্রাঙ্গণকে বেছে নেয় সংগঠনগুলি। পুলিশের কাছে ধাক্কা খেয়ে আদালতে গেলেও মিলেছিল শর্তসাপক্ষে আন্দোলনের অনুমতি। যদিও সেনার অনুমতি লাগবে বলে জানিয়েছিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। কিন্তু সেনার তরফে অনুমতি না মেলায় তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।