নিজস্ব সংবাদদাতা : পহেলগাঁওয়ের ভয়াবহ জঙ্গি হামলার তদন্তে চমকপ্রদ তথ্য সামনে এসেছে। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর দাবি, এই হামলার মূল পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রণ হয়েছিল পাকিস্তানের করাচি ও মুজাফ্ফরাবাদে অবস্থিত গোপন সেফহাউস থেকে। ডিজিটাল প্রমাণও সেই দিকেই ইঙ্গিত দিচ্ছে।
/anm-bengali/media/media_files/2025/04/23/2a6eBNAliyOK5r6lNGM1.JPG)
গোয়েন্দাদের মতে, এই হামলা ছিল একেবারে ২৬/১১ মুম্বাই হামলার মতো ‘রিমোট কন্ট্রোলড অপারেশন’। পাকিস্তানের লস্কর-ই-তইবা জঙ্গি সংগঠন এবং আইএসআই একযোগে এই পরিকল্পনার পেছনে ছিল বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
/anm-bengali/media/media_files/2025/04/22/zjIF51xuXCfMr83fb9pM.webp)
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, হামলাকারীরা ছিল ভারী অস্ত্রে সজ্জিত এবং সামরিক পোশাক পরিহিত। তাদের কাছে উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল। এই সমস্ত দিক থেকেই স্পষ্ট, এটা ছিল একটি পেশাদারভাবে পরিচালিত জঙ্গি অভিযান।
তদন্তে আরও জানা গেছে, বর্তমানে কাশ্মীর উপত্যকায় প্রায় ৫০-৬০ জন বিদেশি প্রশিক্ষিত জঙ্গি অবস্থান করছে। ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে পাকিস্তান সীমান্ত দিয়ে এই জঙ্গিদের ভারতে অনুপ্রবেশ করানো হয়েছে বলে গোয়েন্দাদের সন্দেহ।
/anm-bengali/media/media_files/2025/04/23/1000192485-996246.jpg)
এই হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ২৬ জন ভারতীয় পর্যটক, যাদের বেশিরভাগই হিন্দু ধর্মাবলম্বী পুরুষ। দেশজুড়ে এই ঘটনার প্রতিবাদে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারতের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক স্তরে বড়সড় সিদ্ধান্তের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।