নিজস্ব সংবাদদাতা : মসজিদের ৫০ মিটারের মধ্যেই রয়েছে মন্দির। উল্লেখযোগ্যভাবে আজানের সময় মন্দিরের লাউডস্পিকার বন্ধ করে দেওয়া হয়। মহারাষ্ট্রে যখন মসজিদের লাউডস্পিকারের পাল্টা হনুমান চালিশা বাজানো নিয়ে বিতর্কের ঝড় বইছে তখন বিহারের রাজধানী পাটনার এই মন্দিরের সর্ব ধর্ম সমন্বয়ের চিত্র মানুষের নজর কাড়ছে। এই মহাবীর মন্দিরের চেয়ারম্যান, কিশোর কুণালের কথায়, "আজানের সঙ্গে আমাদের কোন সমস্যা নেই বা ভজন-কীর্তনে তাদের কোন সমস্যা নেই। আমরা আমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব বজায় রাখি এবং প্রায়ই একে অপরকে সাহায্য করি।" মসজিদের চেয়ারম্যান ফয়সাল ইমাম বলেন, "রাম নবমীতে মন্দিরে আসা ভক্তদের আমরা মসজিদের সামনে সারিবদ্ধভাবে শরবত দিয়েছিলাম। মন্দিরে লাউডস্পিকার সারাদিন ভজন-কীর্তন বাজায় কিন্তু আজানের সময় সম্মানের চিহ্ন হিসাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়। সেখানে এক ধরনের বন্ধুত্ব আছে।"