নিজস্ব সংবাদদাতাঃ ফের ভয় ধরাচ্ছে রাজধানীর কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। দিল্লি ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় পজিটিভিটি রেট ক্রমশই বাড়ছে। ফলে বাড়ছে উদ্বেগ। প্রায় দু’বছর বন্ধ থাকার পরে খুলেছে স্কুলগুলো। কিন্তু এর মধ্যেই আক্রান্ত হতে শুরু করেছে পড়ুয়ারা। আর সেই কারণে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা প্রশাসনের কাছে হয়ে উঠেছে বড় চ্যালেঞ্জ। মে মাসে CBSE দ্বিতীয় দফার বোর্ড পরীক্ষা। যদি সংক্রমণে রাশ না টানা যায়, তাহলে পরিস্থিতি যে আরও জটিল হবে তাতে সন্দেহ নেই। আর তাই সিবিএসই-র তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির প্রথম দফার পরীক্ষার মতো নয়, পরের দফার পরীক্ষা আর নিজেদের স্কুলে নয়, দিতে হবে অন্য স্কুলে গিয়ে। এই সিদ্ধান্তে একেবারেই খুশি নন অভিভাবক ও পড়ুয়ারা। বহু স্কুল ইতিমধ্যে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে, এভাবে পরীক্ষা গ্রহণ কেন্দ্র সরিয়ে দিয়ে লাভ কী হবে। কেবল স্কুল কর্তৃপক্ষ কিংবা অভিভাবকরাই নন, চিকিৎসা-বিশেষজ্ঞরাও এই সিদ্ধান্তে যুক্তি খুঁজে পাচ্ছেন না। তাঁদের মতে, এর ফলে পড়ুয়াদের সমস্যায় পড়তে হবে। দূরের স্কুলে পরীক্ষা দিতে যেতে হলে তাদের সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়তে পারে।