নিজস্ব সংবাদদাতা : নাইসেডের প্রস্তাবে গ্রিন সিগন্যাল স্বাস্থ্যমন্ত্রকের। কল্যাণীর পর এবার নাইসেডও শুরু হল জিনোম সিকোয়েন্সিং।কোভিড ভাইরাসের প্রজাতি চিহ্নিত করার পাশাপাশি নতুন কোনও প্রজাতি তৈরি হয়েছে কিনা, তা বের করা সম্ভব হবে জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের মাধ্যমে। খুব শীঘ্রই জিনোম সিকয়েন্সিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আসতে চলেছে।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
/socialsamosa/media/member_avatars/uFf1SrIk167BQ4yXdoHx.png )
Follow Us/anm-bengali/media/post_banners/boY00P4NzALEZhMKqB9P.jpg)