নিজস্ব সংবাদদাতাঃ এমনিতেই বঙ্গ-সংস্কৃতিতে শীতের সঙ্গে উৎসবের একটা সম্পর্ক আছে। উৎসবের সেই আবহে বিয়ের মতো আর একটি উৎসবের সংযোগ আর বেশি কী? শীতে ক্রিসমাসের ছুটি পড়ে। মকর সংক্রান্তি বা ওই জাতীয় সিজনাল ছুটিও কিছু কিছু পড়ে এ সময়ে। ফলে এই সময়ে বিয়ের মতো অনুষ্ঠান পড়লে অসুবিধা কম হয়। ম্যানেজ করা সম্ভব হয়। তবে ঋতুর সুবিধাটা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। শীতে আবহাওয়া শুকনো থাকে। ঘাম হয় না। ক্লান্তি লাগে না। খাটাখাটি দৌড়াদৌড়ির ক্ষেত্রে বেশি কষ্ট হয় না। উৎসব মানেই ভোজ। বিয়েবাড়ির সঙ্গে জোরদার খাওয়াদাওয়ার যোগ অঙ্গাঙ্গি। গ্রীষ্মে আয়েস করে খাওয়া যায় না। খাবার হজম হতে সমস্যা হয়। সেই দিক থেকে দেখলে শীত খুবই সুবিধাজনক একটি মাস। এ সময়ে মানুষ কবজি ডুবিয়ে খেয়েও স্বস্তি অনুভব করেন।