নিজস্ব সংবাদদাতাঃ নারীর যোনিমুখের দু’পাশে বিশেষ গ্রনথি আছে । কামোত্তেজনার সময় এই গ্রনথি থেকে এক রকম তরল রস নির্গত হয়, যা কিনা সারা যোনি-মুখকে ভিজিয়ে পিচ্ছিল করে দেয়, এর ফলে পুরুষের লিঙ্গ তার গভীরে প্রবিষ্ট করতে সুবিধে হয় । তবে বাইরে থেকে এই গ্রনথি দৃশ্যতনয়, চামড়ার আড়ালে ঢাকা থাকে । কিন্তু যোনিমুখে রস নিঃসরণ সরাসরি চোখে দেখা যায় । সবসময় এই রস নিঃসৃত হয় না । কেবল যখনপ্রবল কামোত্তেজনাসূষ্টি হয়- তখনি বার্থোলিন গ্রনথি এই রস সৃষ্টি করে । নারীর এই কামরসের মতো পুরুষের কামোত্তেজনার প্রথম অবস্হায় এক ধরনের তরল রস নিঃসরন হয় । অনেকের ভুল ধারনা আছে, সেই রসের মধ্যে শুত্রূবীজানু থাকে । আসলে তাদের সেই ধারনা ভুল । সেই রসে কোন শুত্রূবীজানু থাকে না । আবার নারীদেহের এই কামরসের সঙ্গেডিমবোকোষের কোন সস্পর্ক নেই । তবে একে যে অন্যের সহায়ক এ কথা বলা নিস্পয়োজন । অনেকেই বলে থাকেন, রতিক্রিয়া শেষে পুরুষের মতো কি নারীর যোনি থেকেও বীর্যপাত ঘটে? এক কথায় এর জবাব হল’না ।’ মেয়েদের কোনো বীর্যপাত হয় না । তাদের বীর্য হলো ডিমবোকোষ ।