রাহুল পাশোয়ান, আসানসোলঃ প্রসঙ্গত গত ২৩শে আগষ্ট কুলটি থানার বরাকর ফাঁড়ির অন্তর্গত পশ্চিম বাংলা ঝাড়খণ্ডের সীমান্তবর্তি চেক পোস্টে সিভিক ভলেন্টিয়ারের তৎপরতায় কুলটি থানার পুলিশ ২৫ টি আগ্নেয়াস্ত্র সহ 46 টি খালি ম্যাগাজিন সহ এক বাইক আরোহীকে গ্রেপ্তার করে। ধৃত ব্যক্তিকে আদালতে তুলে পুলিশ রিমান্ডে নিয়ে তদন্ত করে, উত্তর প্রদেশের দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে। ধৃত দের আদালতে তুলে পুলিশ রিমান্ড নিয়ে তিন জনকে মুখোমুখী বসিয়ে জিজ্ঞাসা বাদ করার পর হদিস মেলে কুলটি থানার সাকতড়িয়া ফাঁড়ির অন্তর্গত ৯ নম্বর এলাকার ভাগা বাঁধে একটি নির্মিয়মান বাড়িতে অস্ত্র কারখানার। পাশাপাশি পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তিনি আরো বলেন পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের রাজে এটাই স্বাভাবিক যত অস্ত্র কারখানা, দু নম্বরি বালি, কয়লা, ভুয়ো যত দুনম্বরী সব পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় নিচ্ছে। অপর দিকে তৃণমূলের কুলটি ব্লক যুব সভাপতি শুভাশিস মুখার্জী বলেন যে কেনো ওই এলাকাতে অস্ত্র কারখানার হদিস মিলল, উনি এবং ওনার স্ত্রী ওই এলাকার নির্বাচিত জন প্রতিনিধি উনি তার দায় এড়াতে পারেন না। উনি জন প্রতিনধি ওনাকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।