নিজস্ব সংবাদদাতাঃ দুই কোরিয়ার মধ্যে পারস্পরিক সম্মান বজায় থাকলে আলোচনা হতেই পারে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম, রাষ্ট্রপতি কিম জং উনের বোন, কিম ইয়ো জং-কে উদ্ধৃত করে এমনটাই জানিয়েছে। তাদের দেশের প্রতি আমেরিকার নেতিবাচক মনোভাব এবং মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার সুসম্পর্কের কথা তুলে ধরার পরেই, উত্তর কোরিয়ার শীর্ষস্তর থেকে এই ধরণের বার্তা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। ১৯৫০ থেকে ১৯৫৩ সাল অবধি চলা কোরিয়ান যুদ্ধ কোনও শান্তি চুক্তির দ্বারা শেষে হয়নি। আমেরিকার নেতৃত্বে রাষ্ট্রপুঞ্জের বাহিনী গুলির সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার সামরিক সমস্যা এখনও চলছে। উত্তর কোরিয়ার তরফ থেকে বারবার পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা নিরীক্ষার ফলে আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধে ইতি টানার প্রক্রিয়া বারবার ব্যাহত হয়েছে।