বেনিয়ম রুখতে প্রশাসনিক অভিযান নিষিদ্ধ পল্লীতে

author-image
New Update
বেনিয়ম রুখতে প্রশাসনিক অভিযান নিষিদ্ধ পল্লীতে

বেনিয়ম রুখতে প্রশাসনিক অভিযান নিষিদ্ধ পল্লীতে

একের পর এক অনিয়ম। আর এই সমস্ত অনিয়ম যা এতদিন কার্যত ধামাচাপা ছিল তা আজ আসছে প্রকাশ্যে আসানসোলের কুলটি থানার অন্তর্গত নিষিদ্ধপল্লীতে। সম্প্রতি এই নিষিদ্ধপল্লীতে উঠেছিল নাবালিকাদের দিয়ে  দেহ ব্যবসা করানোর অভিযোগ। প্রশাসনের তরফ থেকে সেই খবর পাওয়ার পর যে অভিযান চালানো হয় তারপরেই উঠে আসতে থাকে একের পর এক বেনিয়মের অভিযোগ। ভিন দেশ থেকেও মহিলাদের এদেশে নিয়ে আসা হতো এই নিষিদ্ধ পল্লীতে দেহব্যবসা করানোর জন্য। এই মামলাটি সিআইডি হাতে দেওয়া হয়।এর পরই নড়েচড়ে বসলো আসানসোল পৌরনিগম। নিষিদ্ধ পল্লী এলাকায় বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের ট্রেড লাইসেন্স খতিয়ে দেখার জন্য শুক্রবার অভিযান চালানো হলো আসানসোল পৌর নিগমের পক্ষ থেকে। এদিন এই নিষিদ্ধ পল্লীর বিভিন্ন দোকানে অভিযান চালিয়ে কার্যত হতাশ পুরো নিগমের কর্মীরা। তাদের দাবি, মাত্র দুটি দোকানের ট্রেড লাইসেন্স ব্যতীত অন্য সকলেই এখানে ব্যবসা করে বিনা ট্রেড লাইসেন্সে, আর যে দুটি ট্রেড লাইসেন্স পাওয়া গিয়েছে তা

২০১৯-২০

সালের। স্বভাবতই যে আলোর রোশনাই এবং রঙিন হাতছানিতে এই নিষিদ্ধ পল্লী এলাকা থেকে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা হয়েছে, একটা সময় সেই নিষিদ্ধ পল্লী থেকে কার্যত কোন রাজস্বই পায়নি সরকার। যা নিয়ে নতুন করে বিগত পুর প্রশাসনিক বোর্ডের দিকে আঙ্গুল উঠছে তা বলাই যায়।