New Update
দিগ্বিজয় মাহালী, কেশিয়াড়ি ধান চাষ করে এখন লাভ হয় না বললেই চলে। তবে সময়ের উন্নতির সঙ্গে প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে নতুন যন্ত্রের ব্যবহারের মাধ্যমে বাড়তি লাভের আশায় চাষিরা। ধান চাষ করতে গেলে গাছে ওষুধ দেওয়ার সময় মজুরের সংকট দেখা যায়। বিষাক্ত পোকামাকড় বা সাপেরও ভয় থাকে। পাশাপাশি গাছে দেওয়া ওষুধে বিপরীত প্রতিক্রিয়া তৈরি হয় মানুষের মধ্যে। তবে এবার থেকে খুব দ্রুত চাষের জমিতে ওষুধ দেওয়া যাবে ড্রোন স্প্রের সাহায্যে। কীভাবে চালানো হবে এই ড্রোন, কীভাবে কাজ হবে তারই মহড়া হল কেশিয়াড়ি ব্লকের বিভিন্ন এলাকায়। ফার্মার এগ্রি প্রোডাকশন কোম্পানির উদ্যোগে কেশিয়াড়ি ব্লকের বিভিন্ন জায়গায় ড্রোন স্প্রের মহড়া হয়।
জানা গিয়েছে, একদিনে প্রায় একশো বিঘা চাষের জমিতে ওষুধ স্প্রে করতে পারবে এই বিশেষ ড্রোন। ড্রোনে থাকছে জিপিএস সিস্টেম। শুধু তাই নয়, ১৬ লিটার জল নিয়ে উড়তে সক্ষম এই ড্রোন। ড্রোন স্প্রের মধ্যে দিয়ে ওষুধের খরচের পরিমাণও কমবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে মজুরের সংকুলান এবং চাষের জমিতে ওষুধ দিতে গেলে সাপ সহ বিষাক্ত পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। সাধারণ ক্যামেরার ড্রোনের মতই মনিটরিং করা যাবে এই ড্রোনকে। কমবে ওষুধ দেওয়ার খরচ। কমবে সময়। নিখুঁতভাবে প্রতিটি গাছে দেওয়া যাবে ওষুধ। সেই অর্থে গ্রামীণ এলাকায় ড্রোন স্প্রের প্রচলন না থাকায় সাধারণ মানুষকে বহু সমস্যায় পড়তে হয়। এই মহড়া দেখতে ভিড় জমান এলাকার মানুষ। কৃষকদের বক্তব্য, ড্রোনের মাধ্যমে স্প্রের ব্যবস্থা হলে অনেকটা সুবিধা হবে।
TRENDINGNEWSTODAY
TrendingNews
breakingnews
latestnews
india
farming
drone
Banglanews
bengalinews
anmnews
dailynewsupdate
dailynews
newsupdates
samachar
BengaliNewsLive
news