New Update
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ করোনা অতিমারির কারণে দীর্ঘ লকডাউন কেড়েছে বহু মানুষের রোজকার। বর্তমানে 'বি.টেক চাওয়ালা' এখন পরিচিত নাম অন্ডালে। আসানসোল থেকে কলকাতার যাওয়ার পথে নজরে পড়বে 'বি.টেক চাওয়ালা' সাইনবোর্ড।
বছর ২৬-এর অশ্বিনী কুমারের পিতৃভূমি বিহারের বেগুসারাইয়ে। জন্মভূমি অন্ডাল-এর কাজরা এলাকায়। বাবা পেশায় ইটের ব্যবসায়ী। বাড়িতে রয়েছেন মা, বাবা, দুই বোন ও এক ভাই। ২০১১ সালে কাজরা উচ্চবিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করে অশ্বিনী। তারপরেই শান্তিনিকেতন স্কুল অফ ইনস্টিটিউট পলিটেকনিক কলেজ থেকে শিক্ষালাভ। এরপর ২০১৬ সালে পানাগড়ের আর্যভট্ট কলেজ থেকে মেকানিক্যাল নিয়ে ডিগ্রি অর্জন করেন অশ্বিনী।
মেকানিক্যাল ডিগ্রী অর্জনের পর ২০১৯ সালে বেঙ্গালুরুতে একটি বেসরকারি বাইক তৈরীর কারখানায় সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার পদে কাজে যোগ দিয়েছিলেন অশ্বিনী কুমার। তারপরই সারা বিশ্ব কাঁপিয়ে আসে করোনা নামে ভাইরাস, ২০১৯-২০ সালে। লকডাউনের শুরুতে কোনওক্রমে বেঙ্গালুরু থেকে ঘরে ফিরে আসেন খনি অঞ্চলের ছেলে অশ্বিনী। ভালো পারিশ্রমিকের চাকরি চলে যাওয়ার পরেও দমেননি অশ্বিনী।
অশ্বিনী কুমার জানান, "ঠিক সেই সময় মাথায় আসে একটু অন্যরকমভাবে ব্যবসা করার। যা হবে অন্যদের থেকে একটু হলেও আলাদা। আর তাই শুরু চায়ের দোকান। চায়ের প্রায় ৭ থেকে ৮ রকম ভ্যারাইটি নিয়ে শুরু হয় পথ চলা ।" যদিও তার এই পদক্ষেপকে সম্পূর্ণভাবে সহযোগিতা করেছে তার পরিবার। অশ্বিনী জানান, বাড়িতে বসেই নিজের হাতে বিভিন্ন চা তৈরি করে বাড়ির লোকেদের খাওয়াতেন। এরপর ২০২৩ সালের ২৬ জানুয়ারি জাতীয় সড়কের ধারে শুরু হয় তার নতুন করে পথ চলা। ২ মাসেই অতিপরিচিত নাম হয়ে উঠেছে বি.টেক চায়ওয়ালা।
india
andal
news
anmnews
bengalinews
latestnews
tea stall
breakingnews
TrendingNews
TRENDINGNEWSTODAY
Banglanews
BengaliNewsLive
samachar
newsupdates
dailynews
dailynewsupdate