এই বিস্কুটে কামড়ালে আওয়াজ হয় না ধোঁয়া বের হয়, স্মোক বিস্কুটে মজেছে মেদিনীপুর

author-image
Harmeet
New Update
এই বিস্কুটে কামড়ালে আওয়াজ হয় না ধোঁয়া বের হয়, স্মোক বিস্কুটে মজেছে মেদিনীপুর





নিজস্ব সংবাদদাতা, পশ্চিম মেদিনীপুর: ছোটবেলা থেকেই বিস্কুট নাম শুনলেই মনের মধ্যে জেগে ওঠে কড়মড়িয়ে খাওয়া বিস্কুটের স্বাদ। সে মেরি বিস্কুট হোক বা কারখানায় তৈরি লেড়ুয়া বিস্কুট অথবা মচমচে বার্বন, কোথাও বা নোনতা সল্টেড বিস্কুট। তবে বিস্কুট কড়মড়িয়ে খাওয়ার আনন্দই বেশি। তাই চিরাচরিতভাবে বিস্কুট কড়মড়িয়ে খাওয়া হয়। অথচ এবার এলো এক নতুন ধরনের বিস্কুট, নাম স্মোক বিস্কুট। মূলত বিস্কুটের সঙ্গে এক ধরনের রাসায়নিক মিশিয়ে এই বিস্কুট তৈরি করা হচ্ছে। এই বিস্কুট কামড়ালে বেরোচ্ছে ধোঁয়া। যত কামড়াবেন তত ধোঁয়ায় ভরে যাচ্ছে বিস্কুট প্রেমীদের মুখে। আর তা দেখতেই ভিড় জমাচ্ছেন আট থেকে আশি সকলেই। সবাই চাইছেন এই বিস্কুটে একবার কামড় দেওয়ার জন্য। এরকমই বিস্কুটের স্টল নিয়ে মেদিনীপুরে হাজির এক তরুণ। মেদিনীপুর কলেজ ও কলেজিয়েট মাঠে বসেছে অগ্নিকন্যা ক্লাবের মেদিনীপুর মেলা। আর সেই মেলায় পাপড়িচাট, ফুচকা, ঘুগনি, জামা-প্যান্টের দোকানের সঙ্গে সঙ্গে বসেছে চুড়ি হার ও ট্যাটুর দোকান। এই  দোকানের সঙ্গেই বসেছে স্মোক বিস্কুটের স্টল। আর এই বিস্কুটের চাহিদা এখন তুঙ্গে। মেলা-প্রেমীরা মেলায় এলেই সে বিস্কুটের স্বাদ নিচ্ছেন তারিয়ে তারিয়ে। কুড়ি টাকা দাম একটি বিস্কুটের। আর এর স্বাদ না নিয়ে ফিরে আসছেন না কেউই। তাদের বক্তব্য এই বিস্কুট  অন্য ধরনের ,অন্য স্বাদের। যা কোনদিন কোথাও খাওয়া হয়নি। তাই তার স্বাদ নিতেই মেলাতে আসা বার বার ধরে। এই বিস্কুটের স্বাদ নিয়ে যাওয়াই মূল লক্ষ্য। এই স্মোক বিস্কুট ছাড়াও ভিন্ন স্বাদের স্টলে এদিন মজেছে তরুণ তরুণী ও যুবক-যুবতীরা।