New Update
দিগ্বিজয় মাহালী, পশ্চিম মেদিনীপুর : সন্ধ্যা নামলেই অন্ধকারে ডুবে থাকছে হাসপাতাল চত্বর, মোবাইলের টর্চ জ্বেলে চলছে যাতায়াত, সমস্যায় পড়েছেন রোগীর আত্মীয় পরিজন থেকে স্বাস্থ্য কর্মীরা।ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটাল মহকুমা হাসপাতালের।বেশ কয়েকদিন ধরেই রাত্রিতে আলো জ্বলছে না হাসপাতাল চত্বরে। মোবাইলের টর্চ জ্বালিয়ে চলছে যাতায়াত। ঘাটাল মহকুমা হাসপাতাল চত্বরেই রয়েছে ঘাটাল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল। প্রতিদিন হাজারো মানুষ আসেন এই হাসপাতালের চিকিৎসা পরিষেবা পেতে। প্রতিদিনই রোগীর চাপ থাকে। ঘাটাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীর পরিজনদের রাত্রি কাটাতে হয় হাসপাতাল চত্বরে। রাত্রিতে হাসপাতাল চত্বরে আলো না জলায় সমস্যায় পড়েছেন রোগীর আত্মীয় পরিজন সহ তার সাথে স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে স্বাস্থ্য কর্মীদেরও।
এ বিষয়ে ঘাটাল হাসপাতাল সুপার সুব্রত দে ক্যামেরার সামনে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি। তবে তিনি জানিয়েছেন, হাসপাতাল চত্বরে যে বাতি স্তম্ভগুলি রয়েছে তার আলোর দেখভালের দায়িত্ব পূর্ত দফতর ও পৌরসভার। ঘাটাল পৌরসভার চেয়ারম্যান তুহিন কান্তি বেরার অভিযোগ, হাসপাতাল সুপার কোনও দিকেই দৃষ্টি দিচ্ছেন না। পৌরসভা তাদের অর্থে হাসপাতাল চত্বর আলোকিত করার জন্য বাতিস্তম্ভ লাগিয়ে দিয়েছে, এখন তা দেখভালের দায়িত্ব হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের।একপ্রকার সন্ধ্যা নামলেই ঘুটঘুটে অন্ধকারে ডুবে যায় গোটা হাসপাতাল চত্বর, জরুরি রোগী হাসপাতালে প্রবেশ-বেরোনো থেকে রোগীর পরিজনদের থাকার যাতায়াতের চরম সমস্যায় পড়তে হয়। আর এদিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আর পৌরসভা একে অপরের দিকে দায় ঠেলতে ব্যস্ত।হাসপাতাল চত্বেরর বাতি স্তম্ভের দেখাভালের দায়িত্ব যারই থাক,রোগী ও তার পরিজন স্বাস্থ্য কর্মীদের কথা মাথায় রেখে হাসপাতাল চত্বর আলোকিত করার উদ্যোগ নিক প্রশাসন, চাইছেন সকলেই।
corporation
patient
ghatal
westmedinipur
darkness
subratade
superspecialityhospital
patientfamily
treatment
Light
hospital
mobiletorch