নিজস্ব প্রতিনিধিঃ ফের বেআইনি গাছ কাটার অভিযোগ উঠল কেশপুরের চরকা গ্রামে। খবর পেয়ে অভিযানে নেমে প্রায় ১০ গাড়িরও বেশি কাঠ উদ্ধার করল বনদপ্তর। মঙ্গলবার বিশেষ সূত্রে বনদপ্তরের কাছে খবর আসে, কেশপুরের চরকা গ্রামে বেআইনিভাবে গাছ কেটে স্টক করা হচ্ছে।
/)
বনদপ্তর-এর পক্ষ থেকে বিশেষ অভিযান চালানো হয়। সারাদিন ধরেই চলেছে বেআইনিভাবে মজুদ রাখা কাঠ উদ্ধারের কাজ। কেশপুর পঞ্চায়েত সমিতির বন ও ভূমি কর্মদক্ষ অনিল ঘোষ জানান, বনদপ্তরের গাফিলতিতে এই ধরণের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
/)
পাশাপাশি তিনি আরো দাবি করেন, যেখানে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বনসৃজন গড়ে তোলার জন্য গাছ লাগানোর উপরে জোর দিচ্ছেন, সেখানে কীভাবে বনদপ্তরের গাফিলতিতে এত গাছ কাটা হয়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছে?
/)
বনদপ্তরের আধিকারিক শীতল ভূঁইয়া জানান, "আমাদের কাছে খবর আসার সঙ্গে সঙ্গেই উদ্ধার কাজে হাত লাগিয়েছি। পাশাপাশি পরবর্তী দিন এই ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে সে বিষয়ে আমরা তদন্ত করে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করবো।"
/)
সাধারণ মানুষের বক্তব্য, রাতের অন্ধকারে নয়, দিনের বেলায় গাছ কেটে গ্রামের অলিতে-গলিতে রাখা হয়। বনদপ্তরের অফিসের হাফ কিলোমিটারের মধ্যে কীভাবে ঘটল এই ঘটনা সে নিয়েই উঠছে প্রশ্ন।
/)