রাজ্য জুড়ে শুরু হয়েছে পলিথিন নিধন কর্মসূচি। ৭৫ মাইক্রনের নিচে পলিথিন ব্যবহার করা আইনত নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পলিথিন ব্যবহার বন্ধে হাটে, বাজারে, দোকানগুলিতে প্রচার চালিয়েছে সরকারি দফতর। প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযান চালিয়ে ক্রেতা থেকে বিক্রেতাদের জরিমানাও করা হচ্ছে।অভিযানের ফলে এখন পলিথিন ব্যবহার বেশ কিছুটা কমেছে বলে দাবি প্রশাসনের। এরই জেরে বেড়েছে কাগজের ঠোঙার চাহিদা, ফলে ঠোঙা তৈরির কারিগরদের মুখে ফুটেছে হাসি। ঠোঙা তৈরির কারিগরদের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে তারা এই কাজের সাথে যুক্ত কিন্তু পলিপেপার এসে তাদের এই পেশায় বাধা সৃষ্টি করে, চাহিদা কমে গিয়েছিল কাগজের ঠোঙার, ফলে চরম আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে পড়েছিলেন ঠোঙা তৈরির কারিগররা। সরকারিভাবে পলিথিন নিষিদ্ধ হওয়ায় আবার চাহিদা বেড়েছে কাগজের তৈরি ঠোঙার। দিনরাত এক করে ঠোঙা তৈরি করে এখন সংসারের সুখের মুখ দেখছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালের খড়ার,ঘাটাল, চন্দ্রকোনার ঠোঙ্গা তৈরীর কারিগরেরা।একেই বলে কারো সর্বনাশ,কারো পৌষ মাস।